تفسير ابن كثر - سورة الفاتحة الآية 1 | تواصل | القرآن الكريم

مرحباً بك زائرنا الكريم .. لك حرية الإستفادة والنشر

Surah আন-নাবা

বাংলা

Surah আন-নাবা - Aya count 50
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email
وَالْمُرْسَلَاتِ عُرْفًا ( 1 ) আন-নাবা - Aya 1
কল্যাণের জন্যে প্রেরিত বায়ুর শপথ,
فَالْعَاصِفَاتِ عَصْفًا ( 2 ) আন-নাবা - Aya 2
সজোরে প্রবাহিত ঝটিকার শপথ,
وَالنَّاشِرَاتِ نَشْرًا ( 3 ) আন-নাবা - Aya 3
মেঘবিস্তৃতকারী বায়ুর শপথ
فَالْفَارِقَاتِ فَرْقًا ( 4 ) আন-নাবা - Aya 4
মেঘপুঞ্জ বিতরণকারী বায়ুর শপথ এবং
فَالْمُلْقِيَاتِ ذِكْرًا ( 5 ) আন-নাবা - Aya 5
ওহী নিয়ে অবতরণকারী ফেরেশতাগণের শপথ-
عُذْرًا أَوْ نُذْرًا ( 6 ) আন-নাবা - Aya 6
ওযর-আপত্তির অবকাশ না রাখার জন্যে অথবা সতর্ক করার জন্যে।
إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَوَاقِعٌ ( 7 ) আন-নাবা - Aya 7
নিশ্চয়ই তোমাদেরকে প্রদত্ত ওয়াদা বাস্তবায়িত হবে।
فَإِذَا النُّجُومُ طُمِسَتْ ( 8 ) আন-নাবা - Aya 8
অতঃপর যখন নক্ষত্রসমুহ নির্বাপিত হবে,
وَإِذَا السَّمَاءُ فُرِجَتْ ( 9 ) আন-নাবা - Aya 9
যখন আকাশ ছিদ্রযুক্ত হবে,
وَإِذَا الْجِبَالُ نُسِفَتْ ( 10 ) আন-নাবা - Aya 10
যখন পর্বতমালাকে উড়িয়ে দেয়া হবে এবং
وَإِذَا الرُّسُلُ أُقِّتَتْ ( 11 ) আন-নাবা - Aya 11
যখন রসূলগণের একত্রিত হওয়ার সময় নিরূপিত হবে,
لِأَيِّ يَوْمٍ أُجِّلَتْ ( 12 ) আন-নাবা - Aya 12
এসব বিষয় কোন দিবসের জন্যে স্থগিত রাখা হয়েছে?
لِيَوْمِ الْفَصْلِ ( 13 ) আন-নাবা - Aya 13
বিচার দিবসের জন্য।
وَمَا أَدْرَاكَ مَا يَوْمُ الْفَصْلِ ( 14 ) আন-নাবা - Aya 14
আপনি জানেন বিচার দিবস কি?
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 15 ) আন-নাবা - Aya 15
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
أَلَمْ نُهْلِكِ الْأَوَّلِينَ ( 16 ) আন-নাবা - Aya 16
আমি কি পূর্ববর্তীদেরকে ধ্বংস করিনি?
ثُمَّ نُتْبِعُهُمُ الْآخِرِينَ ( 17 ) আন-নাবা - Aya 17
অতঃপর তাদের পশ্চাতে প্রেরণ করব পরবর্তীদেরকে।
كَذَٰلِكَ نَفْعَلُ بِالْمُجْرِمِينَ ( 18 ) আন-নাবা - Aya 18
অপরাধীদের সাথে আমি এরূপই করে থাকি।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 19 ) আন-নাবা - Aya 19
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
أَلَمْ نَخْلُقكُّم مِّن مَّاءٍ مَّهِينٍ ( 20 ) আন-নাবা - Aya 20
আমি কি তোমাদেরকে তুচ্ছ পানি থেকে সৃষ্টি করিনি?
فَجَعَلْنَاهُ فِي قَرَارٍ مَّكِينٍ ( 21 ) আন-নাবা - Aya 21
অতঃপর আমি তা রেখেছি এক সংরক্ষিত আধারে,
إِلَىٰ قَدَرٍ مَّعْلُومٍ ( 22 ) আন-নাবা - Aya 22
এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত,
فَقَدَرْنَا فَنِعْمَ الْقَادِرُونَ ( 23 ) আন-নাবা - Aya 23
অতঃপর আমি পরিমিত আকারে সৃষ্টি করেছি, আমি কত সক্ষম স্রষ্টা?
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 24 ) আন-নাবা - Aya 24
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ كِفَاتًا ( 25 ) আন-নাবা - Aya 25
আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারিণীরূপে,
أَحْيَاءً وَأَمْوَاتًا ( 26 ) আন-নাবা - Aya 26
জীবিত ও মৃতদেরকে?
وَجَعَلْنَا فِيهَا رَوَاسِيَ شَامِخَاتٍ وَأَسْقَيْنَاكُم مَّاءً فُرَاتًا ( 27 ) আন-নাবা - Aya 27
আমি তাতে স্থাপন করেছি মজবুত সুউচ্চ পর্বতমালা এবং পান করিয়েছি তোমাদেরকে তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 28 ) আন-নাবা - Aya 28
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
انطَلِقُوا إِلَىٰ مَا كُنتُم بِهِ تُكَذِّبُونَ ( 29 ) আন-নাবা - Aya 29
চল তোমরা তারই দিকে, যাকে তোমরা মিথ্যা বলতে।
انطَلِقُوا إِلَىٰ ظِلٍّ ذِي ثَلَاثِ شُعَبٍ ( 30 ) আন-নাবা - Aya 30
চল তোমরা তিন কুন্ডলীবিশিষ্ট ছায়ার দিকে,
لَّا ظَلِيلٍ وَلَا يُغْنِي مِنَ اللَّهَبِ ( 31 ) আন-নাবা - Aya 31
যে ছায়া সুনিবিড় নয় এবং অগ্নির উত্তাপ থেকে রক্ষা করে না।
إِنَّهَا تَرْمِي بِشَرَرٍ كَالْقَصْرِ ( 32 ) আন-নাবা - Aya 32
এটা অট্টালিকা সদৃশ বৃহৎ স্ফুলিংগ নিক্ষেপ করবে।
كَأَنَّهُ جِمَالَتٌ صُفْرٌ ( 33 ) আন-নাবা - Aya 33
যেন সে পীতবর্ণ উষ্ট্রশ্রেণী।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 34 ) আন-নাবা - Aya 34
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
هَٰذَا يَوْمُ لَا يَنطِقُونَ ( 35 ) আন-নাবা - Aya 35
এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না।
وَلَا يُؤْذَنُ لَهُمْ فَيَعْتَذِرُونَ ( 36 ) আন-নাবা - Aya 36
এবং কাউকে তওবা করার অনুমতি দেয়া হবে না।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 37 ) আন-নাবা - Aya 37
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
هَٰذَا يَوْمُ الْفَصْلِ ۖ جَمَعْنَاكُمْ وَالْأَوَّلِينَ ( 38 ) আন-নাবা - Aya 38
এটা বিচার দিবস, আমি তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে একত্রিত করেছি।
فَإِن كَانَ لَكُمْ كَيْدٌ فَكِيدُونِ ( 39 ) আন-নাবা - Aya 39
অতএব, তোমাদের কোন অপকৌশল থাকলে তা প্রয়োগ কর আমার কাছে।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 40 ) আন-নাবা - Aya 40
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي ظِلَالٍ وَعُيُونٍ ( 41 ) আন-নাবা - Aya 41
নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে ছায়ায় এবং প্রস্রবণসমূহে-
وَفَوَاكِهَ مِمَّا يَشْتَهُونَ ( 42 ) আন-নাবা - Aya 42
এবং তাদের বাঞ্ছিত ফল-মূলের মধ্যে।
كُلُوا وَاشْرَبُوا هَنِيئًا بِمَا كُنتُمْ تَعْمَلُونَ ( 43 ) আন-নাবা - Aya 43
বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার বিনিময়ে তৃপ্তির সাথে পানাহার কর।
إِنَّا كَذَٰلِكَ نَجْزِي الْمُحْسِنِينَ ( 44 ) আন-নাবা - Aya 44
এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 45 ) আন-নাবা - Aya 45
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
كُلُوا وَتَمَتَّعُوا قَلِيلًا إِنَّكُم مُّجْرِمُونَ ( 46 ) আন-নাবা - Aya 46
কাফেরগণ, তোমরা কিছুদিন খেয়ে নাও এবং ভোগ করে নাও। তোমরা তো অপরাধী।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 47 ) আন-নাবা - Aya 47
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
وَإِذَا قِيلَ لَهُمُ ارْكَعُوا لَا يَرْكَعُونَ ( 48 ) আন-নাবা - Aya 48
যখন তাদেরকে বলা হয়, নত হও, তখন তারা নত হয় না।
وَيْلٌ يَوْمَئِذٍ لِّلْمُكَذِّبِينَ ( 49 ) আন-নাবা - Aya 49
সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
فَبِأَيِّ حَدِيثٍ بَعْدَهُ يُؤْمِنُونَ ( 50 ) আন-নাবা - Aya 50
এখন কোন কথায় তারা এরপর বিশ্বাস স্থাপন করবে?
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email


Select language



Select surah


شبكة تواصل العائلية 1445 هـ
Powered by Quran For All version 2
www.al-naddaf.com ©1445h