تفسير ابن كثر - سورة الفاتحة الآية 1 | تواصل | القرآن الكريم

مرحباً بك زائرنا الكريم .. لك حرية الإستفادة والنشر

Surah আন-নাযেআত

বাংলা

Surah আন-নাযেআত - Aya count 40
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email
عَمَّ يَتَسَاءَلُونَ ( 1 ) আন-নাযেআত - Aya 1
তারা পরস্পরে কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
عَنِ النَّبَإِ الْعَظِيمِ ( 2 ) আন-নাযেআত - Aya 2
মহা সংবাদ সম্পর্কে,
الَّذِي هُمْ فِيهِ مُخْتَلِفُونَ ( 3 ) আন-নাযেআত - Aya 3
যে সম্পর্কে তারা মতানৈক্য করে।
كَلَّا سَيَعْلَمُونَ ( 4 ) আন-নাযেআত - Aya 4
না, সত্ত্বরই তারা জানতে পারবে,
ثُمَّ كَلَّا سَيَعْلَمُونَ ( 5 ) আন-নাযেআত - Aya 5
অতঃপর না, সত্বর তারা জানতে পারবে।
أَلَمْ نَجْعَلِ الْأَرْضَ مِهَادًا ( 6 ) আন-নাযেআত - Aya 6
আমি কি করিনি ভূমিকে বিছানা
وَالْجِبَالَ أَوْتَادًا ( 7 ) আন-নাযেআত - Aya 7
এবং পর্বতমালাকে পেরেক?
وَخَلَقْنَاكُمْ أَزْوَاجًا ( 8 ) আন-নাযেআত - Aya 8
আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি,
وَجَعَلْنَا نَوْمَكُمْ سُبَاتًا ( 9 ) আন-নাযেআত - Aya 9
তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী,
وَجَعَلْنَا اللَّيْلَ لِبَاسًا ( 10 ) আন-নাযেআত - Aya 10
রাত্রিকে করেছি আবরণ।
وَجَعَلْنَا النَّهَارَ مَعَاشًا ( 11 ) আন-নাযেআত - Aya 11
দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়,
وَبَنَيْنَا فَوْقَكُمْ سَبْعًا شِدَادًا ( 12 ) আন-নাযেআত - Aya 12
নির্মান করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
وَجَعَلْنَا سِرَاجًا وَهَّاجًا ( 13 ) আন-নাযেআত - Aya 13
এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
وَأَنزَلْنَا مِنَ الْمُعْصِرَاتِ مَاءً ثَجَّاجًا ( 14 ) আন-নাযেআত - Aya 14
আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি,
لِّنُخْرِجَ بِهِ حَبًّا وَنَبَاتًا ( 15 ) আন-নাযেআত - Aya 15
যাতে তদ্দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ।
وَجَنَّاتٍ أَلْفَافًا ( 16 ) আন-নাযেআত - Aya 16
ও পাতাঘন উদ্যান।
إِنَّ يَوْمَ الْفَصْلِ كَانَ مِيقَاتًا ( 17 ) আন-নাযেআত - Aya 17
নিশ্চয় বিচার দিবস নির্ধারিত রয়েছে।
يَوْمَ يُنفَخُ فِي الصُّورِ فَتَأْتُونَ أَفْوَاجًا ( 18 ) আন-নাযেআত - Aya 18
যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে সমাগত হবে।
وَفُتِحَتِ السَّمَاءُ فَكَانَتْ أَبْوَابًا ( 19 ) আন-নাযেআত - Aya 19
আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
وَسُيِّرَتِ الْجِبَالُ فَكَانَتْ سَرَابًا ( 20 ) আন-নাযেআত - Aya 20
এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।
إِنَّ جَهَنَّمَ كَانَتْ مِرْصَادًا ( 21 ) আন-নাযেআত - Aya 21
নিশ্চয় জাহান্নাম প্রতীক্ষায় থাকবে,
لِّلطَّاغِينَ مَآبًا ( 22 ) আন-নাযেআত - Aya 22
সীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে।
لَّابِثِينَ فِيهَا أَحْقَابًا ( 23 ) আন-নাযেআত - Aya 23
তারা তথায় শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে।
لَّا يَذُوقُونَ فِيهَا بَرْدًا وَلَا شَرَابًا ( 24 ) আন-নাযেআত - Aya 24
তথায় তারা কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না;
إِلَّا حَمِيمًا وَغَسَّاقًا ( 25 ) আন-নাযেআত - Aya 25
কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে।
جَزَاءً وِفَاقًا ( 26 ) আন-নাযেআত - Aya 26
পরিপূর্ণ প্রতিফল হিসেবে।
إِنَّهُمْ كَانُوا لَا يَرْجُونَ حِسَابًا ( 27 ) আন-নাযেআত - Aya 27
নিশ্চয় তারা হিসাব-নিকাশ আশা করত না।
وَكَذَّبُوا بِآيَاتِنَا كِذَّابًا ( 28 ) আন-নাযেআত - Aya 28
এবং আমার আয়াতসমূহে পুরোপুরি মিথ্যারোপ করত।
وَكُلَّ شَيْءٍ أَحْصَيْنَاهُ كِتَابًا ( 29 ) আন-নাযেআত - Aya 29
আমি সবকিছুই লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষিত করেছি।
فَذُوقُوا فَلَن نَّزِيدَكُمْ إِلَّا عَذَابًا ( 30 ) আন-নাযেআত - Aya 30
অতএব, তোমরা আস্বাদন কর, আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।
إِنَّ لِلْمُتَّقِينَ مَفَازًا ( 31 ) আন-নাযেআত - Aya 31
পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
حَدَائِقَ وَأَعْنَابًا ( 32 ) আন-নাযেআত - Aya 32
উদ্যান, আঙ্গুর,
وَكَوَاعِبَ أَتْرَابًا ( 33 ) আন-নাযেআত - Aya 33
সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
وَكَأْسًا دِهَاقًا ( 34 ) আন-নাযেআত - Aya 34
এবং পূর্ণ পানপাত্র।
لَّا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا كِذَّابًا ( 35 ) আন-নাযেআত - Aya 35
তারা তথায় অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।
جَزَاءً مِّن رَّبِّكَ عَطَاءً حِسَابًا ( 36 ) আন-নাযেআত - Aya 36
এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত দান,
رَّبِّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الرَّحْمَٰنِ ۖ لَا يَمْلِكُونَ مِنْهُ خِطَابًا ( 37 ) আন-নাযেআত - Aya 37
যিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা, দয়াময়, কেউ তাঁর সাথে কথার অধিকারী হবে না।
يَوْمَ يَقُومُ الرُّوحُ وَالْمَلَائِكَةُ صَفًّا ۖ لَّا يَتَكَلَّمُونَ إِلَّا مَنْ أَذِنَ لَهُ الرَّحْمَٰنُ وَقَالَ صَوَابًا ( 38 ) আন-নাযেআত - Aya 38
যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে।
ذَٰلِكَ الْيَوْمُ الْحَقُّ ۖ فَمَن شَاءَ اتَّخَذَ إِلَىٰ رَبِّهِ مَآبًا ( 39 ) আন-নাযেআত - Aya 39
এই দিবস সত্য। অতঃপর যার ইচ্ছা, সে তার পালনকর্তার কাছে ঠিকানা তৈরী করুক।
إِنَّا أَنذَرْنَاكُمْ عَذَابًا قَرِيبًا يَوْمَ يَنظُرُ الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُ وَيَقُولُ الْكَافِرُ يَا لَيْتَنِي كُنتُ تُرَابًا ( 40 ) আন-নাযেআত - Aya 40
আমি তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, যেদিন মানুষ প্রত্যেক্ষ করবে যা সে সামনে প্রেরণ করেছে এবং কাফের বলবেঃ হায়, আফসোস-আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email


Select language



Select surah


شبكة تواصل العائلية 1445 هـ
Powered by Quran For All version 2
www.al-naddaf.com ©1445h