تفسير ابن كثر - سورة الفاتحة الآية 1 | تواصل | القرآن الكريم

مرحباً بك زائرنا الكريم .. لك حرية الإستفادة والنشر

Surah আবাসা

বাংলা

Surah আবাসা - Aya count 46
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email
وَالنَّازِعَاتِ غَرْقًا ( 1 ) আবাসা - Aya 1
শপথ সেই ফেরেশতাগণের, যারা ডুব দিয়ে আত্মা উৎপাটন করে,
وَالنَّاشِطَاتِ نَشْطًا ( 2 ) আবাসা - Aya 2
শপথ তাদের, যারা আত্মার বাঁধন খুলে দেয় মৃদুভাবে;
وَالسَّابِحَاتِ سَبْحًا ( 3 ) আবাসা - Aya 3
শপথ তাদের, যারা সন্তরণ করে দ্রুতগতিতে,
فَالسَّابِقَاتِ سَبْقًا ( 4 ) আবাসা - Aya 4
শপথ তাদের, যারা দ্রুতগতিতে অগ্রসর হয় এবং
فَالْمُدَبِّرَاتِ أَمْرًا ( 5 ) আবাসা - Aya 5
শপথ তাদের, যারা সকল কর্মনির্বাহ করে, কেয়ামত অবশ্যই হবে।
يَوْمَ تَرْجُفُ الرَّاجِفَةُ ( 6 ) আবাসা - Aya 6
যেদিন প্রকম্পিত করবে প্রকম্পিতকারী,
تَتْبَعُهَا الرَّادِفَةُ ( 7 ) আবাসা - Aya 7
অতঃপর পশ্চাতে আসবে পশ্চাদগামী;
قُلُوبٌ يَوْمَئِذٍ وَاجِفَةٌ ( 8 ) আবাসা - Aya 8
সেদিন অনেক হৃদয় ভীত-বিহবল হবে।
أَبْصَارُهَا خَاشِعَةٌ ( 9 ) আবাসা - Aya 9
তাদের দৃষ্টি নত হবে।
يَقُولُونَ أَإِنَّا لَمَرْدُودُونَ فِي الْحَافِرَةِ ( 10 ) আবাসা - Aya 10
তারা বলেঃ আমরা কি উলটো পায়ে প্রত্যাবর্তিত হবই-
أَإِذَا كُنَّا عِظَامًا نَّخِرَةً ( 11 ) আবাসা - Aya 11
গলিত অস্থি হয়ে যাওয়ার পরও?
قَالُوا تِلْكَ إِذًا كَرَّةٌ خَاسِرَةٌ ( 12 ) আবাসা - Aya 12
তবে তো এ প্রত্যাবর্তন সর্বনাশা হবে!
فَإِنَّمَا هِيَ زَجْرَةٌ وَاحِدَةٌ ( 13 ) আবাসা - Aya 13
অতএব, এটা তো কেবল এক মহা-নাদ,
فَإِذَا هُم بِالسَّاهِرَةِ ( 14 ) আবাসা - Aya 14
তখনই তারা ময়দানে আবির্ভূত হবে।
هَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ مُوسَىٰ ( 15 ) আবাসা - Aya 15
মূসার বৃত্তান্ত আপনার কাছে পৌছেছে কি?
إِذْ نَادَاهُ رَبُّهُ بِالْوَادِ الْمُقَدَّسِ طُوًى ( 16 ) আবাসা - Aya 16
যখন তার পালনকর্তা তাকে পবিত্র তুয়া উপ্যকায় আহবান করেছিলেন,
اذْهَبْ إِلَىٰ فِرْعَوْنَ إِنَّهُ طَغَىٰ ( 17 ) আবাসা - Aya 17
ফেরাউনের কাছে যাও, নিশ্চয় সে সীমালংঘন করেছে।
فَقُلْ هَل لَّكَ إِلَىٰ أَن تَزَكَّىٰ ( 18 ) আবাসা - Aya 18
অতঃপর বলঃ তোমার পবিত্র হওয়ার আগ্রহ আছে কি?
وَأَهْدِيَكَ إِلَىٰ رَبِّكَ فَتَخْشَىٰ ( 19 ) আবাসা - Aya 19
আমি তোমাকে তোমার পালনকর্তার দিকে পথ দেখাব, যাতে তুমি তাকে ভয় কর।
فَأَرَاهُ الْآيَةَ الْكُبْرَىٰ ( 20 ) আবাসা - Aya 20
অতঃপর সে তাকে মহা-নিদর্শন দেখাল।
فَكَذَّبَ وَعَصَىٰ ( 21 ) আবাসা - Aya 21
কিন্তু সে মিথ্যারোপ করল এবং অমান্য করল।
ثُمَّ أَدْبَرَ يَسْعَىٰ ( 22 ) আবাসা - Aya 22
অতঃপর সে প্রতিকার চেষ্টায় প্রস্থান করল।
فَحَشَرَ فَنَادَىٰ ( 23 ) আবাসা - Aya 23
সে সকলকে সমবেত করল এবং সজোরে আহবান করল,
فَقَالَ أَنَا رَبُّكُمُ الْأَعْلَىٰ ( 24 ) আবাসা - Aya 24
এবং বললঃ আমিই তোমাদের সেরা পালনকর্তা।
فَأَخَذَهُ اللَّهُ نَكَالَ الْآخِرَةِ وَالْأُولَىٰ ( 25 ) আবাসা - Aya 25
অতঃপর আল্লাহ তাকে পরকালের ও ইহকালের শাস্তি দিলেন।
إِنَّ فِي ذَٰلِكَ لَعِبْرَةً لِّمَن يَخْشَىٰ ( 26 ) আবাসা - Aya 26
যে ভয় করে তার জন্যে অবশ্যই এতে শিক্ষা রয়েছে।
أَأَنتُمْ أَشَدُّ خَلْقًا أَمِ السَّمَاءُ ۚ بَنَاهَا ( 27 ) আবাসা - Aya 27
তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন?
رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوَّاهَا ( 28 ) আবাসা - Aya 28
তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন।
وَأَغْطَشَ لَيْلَهَا وَأَخْرَجَ ضُحَاهَا ( 29 ) আবাসা - Aya 29
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন।
وَالْأَرْضَ بَعْدَ ذَٰلِكَ دَحَاهَا ( 30 ) আবাসা - Aya 30
পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন।
أَخْرَجَ مِنْهَا مَاءَهَا وَمَرْعَاهَا ( 31 ) আবাসা - Aya 31
তিনি এর মধ্য থেকে এর পানি ও ঘাম নির্গত করেছেন,
وَالْجِبَالَ أَرْسَاهَا ( 32 ) আবাসা - Aya 32
পর্বতকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন,
مَتَاعًا لَّكُمْ وَلِأَنْعَامِكُمْ ( 33 ) আবাসা - Aya 33
তোমাদের ও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপকারার্থে।
فَإِذَا جَاءَتِ الطَّامَّةُ الْكُبْرَىٰ ( 34 ) আবাসা - Aya 34
অতঃপর যখন মহাসংকট এসে যাবে।
يَوْمَ يَتَذَكَّرُ الْإِنسَانُ مَا سَعَىٰ ( 35 ) আবাসা - Aya 35
অর্থাৎ যেদিন মানুষ তার কৃতকর্ম স্মরণ করবে
وَبُرِّزَتِ الْجَحِيمُ لِمَن يَرَىٰ ( 36 ) আবাসা - Aya 36
এবং দর্শকদের জন্যে জাহান্নাম প্রকাশ করা হবে,
فَأَمَّا مَن طَغَىٰ ( 37 ) আবাসা - Aya 37
তখন যে ব্যক্তি সীমালংঘন করেছে;
وَآثَرَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا ( 38 ) আবাসা - Aya 38
এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে,
فَإِنَّ الْجَحِيمَ هِيَ الْمَأْوَىٰ ( 39 ) আবাসা - Aya 39
তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম।
وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِ وَنَهَى النَّفْسَ عَنِ الْهَوَىٰ ( 40 ) আবাসা - Aya 40
পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে,
فَإِنَّ الْجَنَّةَ هِيَ الْمَأْوَىٰ ( 41 ) আবাসা - Aya 41
তার ঠিকানা হবে জান্নাত।
يَسْأَلُونَكَ عَنِ السَّاعَةِ أَيَّانَ مُرْسَاهَا ( 42 ) আবাসা - Aya 42
তারা আপনাকে জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কখন হবে?
فِيمَ أَنتَ مِن ذِكْرَاهَا ( 43 ) আবাসা - Aya 43
এর বর্ণনার সাথে আপনার কি সম্পর্ক ?
إِلَىٰ رَبِّكَ مُنتَهَاهَا ( 44 ) আবাসা - Aya 44
এর চরম জ্ঞান আপনার পালনকর্তার কাছে।
إِنَّمَا أَنتَ مُنذِرُ مَن يَخْشَاهَا ( 45 ) আবাসা - Aya 45
যে একে ভয় করে, আপনি তো কেবল তাকেই সতর্ক করবেন।
كَأَنَّهُمْ يَوْمَ يَرَوْنَهَا لَمْ يَلْبَثُوا إِلَّا عَشِيَّةً أَوْ ضُحَاهَا ( 46 ) আবাসা - Aya 46
যেদিন তারা একে দেখবে, সেদিন মনে হবে যেন তারা দুনিয়াতে মাত্র এক সন্ধ্যা অথবা এক সকাল অবস্থান করেছে।
Facebook Twitter Google+ Pinterest Reddit StumbleUpon Linkedin Tumblr Google Bookmarks Email


Select language



Select surah


شبكة تواصل العائلية 1445 هـ
Powered by Quran For All version 2
www.al-naddaf.com ©1445h